বিশেষ প্রতিনিধ: মতিঝিলে নুরুর সামাজিক দায়িত্ববোধ ঠেকাতে সাবেক চাঁদাবাজ চক্রের ষড়যন্ত্র অব্যহত রয়েছে বলে জানান মতিঝিল ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা।
রাজধানীর প্রানকেন্দ্র মতিঝিলে পূর্বে ক্যাসিনো সাঈদ মইনুল হক সাঈদের শীর্ষ ক্যাসিনো জামালের নিয়ন্ত্রণে চাঁদাবাজির অত্যাচারে অতিষ্ঠ ছিল অফিস পাড়ার কর্মরত লোকজন সহ রেহায় পাইনি ফুটপাতের ব্যবসায়ীরাও। মো. নুরুল ইসলাম চৌধুরী নুরু মতিঝিল এলাকায় দীর্ঘদীন যাবৎ সামাজিক কর্মকান্ডের পাশাপাশি সামাজিক দায়িত্ববোধ থেকে চাঁদাবাজি রোধে দাঙ্গা হাঙ্গামা প্রতিরোধে সবসময় প্রতিবাদ করে আসছে এমন একটি তথ্য অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসে।
বর্তমান কমিশনার মোজাম্মেল আসার পর নুরুকে সাথে নিয়ে সকল চাঁদাবাজি বন্ধ করে দেয়া হয়। এতে ক্যাসিনো সাঈদ ও জামাল সুবিধা করতে না পেরে নুরুকে হেয় প্রতিপন্ন করতে শুরু করে ষড়যন্ত্র, মিথ্যা তথ্যদিয়ে অপপ্রচার যা দেখে সাধারন মানুষের মনে নিন্ধার ঝড় বইছে। এদিকে নুরুল ইসলাম চৌধুরী নুরু কমিশনারের সহযোগতায় মতিঝিল এলাকায় আইন শৃংখলা রক্ষার্থে সামাজিক উন্নয়ন, হকারদের সু-শৃংখল করা, পথচারীদের স্বচ্ছ যাতায়েতের জন যানজট নিরসনে প্রশাসনেষ পাশাপাশি কাজ করে যাচ্ছে বলে জানা যায়। একাধিক ব্যবসায়ী ও ফুটপাতের ব্যবসায়ী জানায় নুরুল ইসলাম চৌধুরী নুরু নিজ উদ্যোগে সামাজিক দায়িত্ব বোধ থেকে মতিঝিল এলাকায় বিভিন্ন সামাজিক মূলক শিক্ষামুলক কর্মকান্ড করে যাচ্ছে।
এবং নুর ইসলাম চৌধুরী নুরু দায়িত্ব নিয়ে এসব সামাজিক কার্যক্রম অব্যাহত রেখে কোন চাঁদাবাজকে সুযোগ দেন না তিনি। ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা জানান নুরু দায়িত্ব থাকা অবস্থায় কোন চাঁদা দিতে হয় না। আমরা সুন্দর ভাবে ব্যবসা করে যাচ্ছি। নুরু'র বিরুদ্ধে অপপ্রচার খুবই নিন্দনীয়।
একজন স্বেচ্ছাসেবী সমাজসেবক এর বিরুদ্ধে অপপ্রচারে মুগদা রিপোর্টার্স ইউনিটি ও মতিঝিল প্রেস ক্লাবের পক্ষ থেকে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে সুস্থ তদন্তের মাধ্যমে দোষী ব্যক্তিদের কে দ্রুত আইনের আওতায় আনার জন্য জোর দাবি জানাচ্ছি।
তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদে:
এম রাসেল সরকার
সভাপতি:
মুগদা রিপোর্টার্স ইউনিটি
সহ-সাধারণ সম্পাদক:
মতিঝিল প্রেস ক্লাব।